এতে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে সভাপতি এবং সংবিধান সংস্কার কমিশন প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজকে সহ সভাপতি করা হয়।
কমিশনে সদস্য হিসেবে রয়েছেন জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের আইয়ুব মিয়া, পুলিশ সংস্কার কমিশন প্রধান সফর রাজ হোসেন, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন বিচারপতি এমদাদুল হক ও দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশন প্রধান ইফতেখারুজ্জামান।
১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে কাজ শুরু করা এ কমিশনের মেয়াদ ঠিক করা হয় ছয় মাস, ১৫ অগাস্ট পর্যন্ত। ইতোমধ্যে প্রথম পর্বের সংলাপে ১৬৬টি প্রস্তাবের মধ্যে ৬২টি বিষয়ে এবং দ্বিতীয় পর্বে গুরুত্বপূর্ণ ২০টি সাংবিধানিক বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে।
কমিশন গত শুক্রবার জানিয়েছে, সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়নের পদ্ধতি নির্ধারণ এবং জুলাই সনদ মানার বাধ্যবাধকতা নিশ্চিতে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আগামী সপ্তাহে বসবে ঐকমত্য কমিশন। তার আগেই মেয়াদ ফুরাতে যাওয়ায় এক মাস সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিলো সরকার।