জাহাজ ভাঙা শিল্প
‘সরকারি সহযোগিতায় জাহাজ ভাঙা শিল্পকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করা সম্ভব’

‘সরকারি সহযোগিতায় জাহাজ ভাঙা শিল্পকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করা সম্ভব’

আমদানি বাড়ায়, এলএনজি জাহাজসহ তিনটি নতুন জাহাজ কেনার উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার। এতে শিপিং করপোরেশনের আয় বাড়বে বলে জানান নৌ পরিবহন উপদেষ্টা। আজ (শনিবার, ২৬ জুলাই) সকালে চট্টগ্রামে শিপইয়ার্ড পরিদর্শনে এসে উপদেষ্টা বলেছেন, সরকারি সহযোগিতায় দেশের জাহাজ ভাঙা শিল্পকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করা সম্ভব। বর্তমানে এ খাতে গ্রিন সার্টিফিকেট অর্জন ও অর্থ সংকট কাটাতে পদক্ষেপেরও আশ্বাস দেন এম সাখাওয়াত হোসেন।

বন্ধের মুখে জাহাজ ভাঙা শিল্প, ষড়যন্ত্রের অভিযোগে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

বন্ধের মুখে জাহাজ ভাঙা শিল্প, ষড়যন্ত্রের অভিযোগে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পরিবেশ দূষণের অভিযোগে সরকারের নানা পদক্ষেপে বন্ধের মুখে পড়েছে চট্টগ্রামের জাহাজ ভাঙা শিল্প। এটিকে দেশি বিদেশি ষড়যন্ত্রের অংশ দাবি করে বিক্ষোভ করেছেন সংশ্লিষ্ট শ্রমিক ও ব্যবসায়ীরা।

গ্রিন শিপইয়ার্ডে পরিণত না হওয়ায় বিপাকে জাহাজ ভাঙা ৪৬ প্রতিষ্ঠান

গ্রিন শিপইয়ার্ডে পরিণত না হওয়ায় বিপাকে জাহাজ ভাঙা ৪৬ প্রতিষ্ঠান

আগামী বছর জুন মাসে জাহাজ ভাঙা শিল্পের জন্য কার্যকর হতে যাচ্ছে হংকং কনভেনশন। এটি বাস্তবায়ন শুরু হলে কেবল গ্রিন শিপইয়ার্ডগুলোই ভাঙার জন্য আনতে পারবে জাহাজ। কিন্তু এ পর্যন্ত দেশের ৫০টিরও বেশি শিপইয়ার্ডের মধ্যে গ্রিন তকমা পেয়েছে কেবল ৪টি। পাইপলাইনে আছে আরও ১০টি। কিন্তু অর্থাভাবে বাকিরা এখনও হতে পারেনি সবুজ চিহ্নের। কিন্তু জাহাজভাঙা শিল্পে নিজেদের অবস্থান ধরে রাখতে সরকার, বাংলাদেশ ব্যাংক ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর দিকে তাকিয়ে উদ্যোক্তারা।