জৈব সার
রাসায়নিক সারে ফেরার সিদ্ধান্তেই শ্রীলঙ্কার কৃষিতে ঘুরে দাঁড়ানো

রাসায়নিক সারে ফেরার সিদ্ধান্তেই শ্রীলঙ্কার কৃষিতে ঘুরে দাঁড়ানো

শ্রীলঙ্কার কৃষিখাত ঘুরে দাঁড়ানোর পেছনে অন্যতম কারণ জৈব সারের পরিবর্তে রাসায়নিক সারের ব্যবহার। ২০২২ সালে দেশটির চরম অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের সময় রাসায়নিক সারের অভাবে ফসল উৎপাদন একেবারে তলানিতে ঠেকে। যার ফলে মূলত দেখা দেয় দেশজুড়ে চরম খাদ্যাভাব। তবে রনিল বিক্রমাসিংহের সরকারের উদ্যোগে পুনরায় ঘুরে দাঁড়ায় লঙ্কান কৃষিখাত।

সাতক্ষীরায় জৈব সারের ব্যবহার বাড়িয়ে খরচ কমাচ্ছেন কৃষক

সাতক্ষীরায় জৈব সারের ব্যবহার বাড়িয়ে খরচ কমাচ্ছেন কৃষক

রাসায়নিক সারের ব্যবহার কমিয়ে ফসল উৎপাদনে খরচ কমানোর লক্ষ্যে জৈব সারের ব্যবহার বাড়াচ্ছেন সাতক্ষীরার কৃষকরা। বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন বাড়ছে এই সারের। এতে কৃষি উদ্যোক্তার পাশাপাশি বাড়ছে কর্মসংস্থানও। বর্তমানে জেলার প্রতি মাসে তিন থেকে ৪'শ টন জৈব সার উৎপাদন হচ্ছে। যার বাজারমূল্য প্রায় ৫০ লাখ টাকা।

কচুরিপানা ও ঘাস পরিস্কার নিয়ে বিপাকে নওঁগার হাসাঁইগাড়ী বিলের কৃষকরা

কচুরিপানা ও ঘাস পরিস্কার নিয়ে বিপাকে নওঁগার হাসাঁইগাড়ী বিলের কৃষকরা

শুরু হবে ইরি বোরো ধানের রোপণ। কিন্তু তার আগেই জমিতে জমে থাকা কচুরিপানা ও ঘাস পরিষ্কার নিয়ে বিপাকে নওঁগা সদর উপজেলার হাসাঁইগাড়ী বিলের কৃষকরা। কৃষকদের লাভের একটি অংশ চলে যাচ্ছে জমি পরিষ্কারে। কৃষি অফিসের পরামর্শ আগাছা পচিয়ে জৈব সার তৈরি করতে পারলে কমবে খরচ।

ইরি-বোরো রোপণের আগে জমির কচুরিপানা ও ঘাস নিয়ে বিপাকে কৃষক

ইরি-বোরো রোপণের আগে জমির কচুরিপানা ও ঘাস নিয়ে বিপাকে কৃষক

শুরু হবে ইরি-বোরো ধানের রোপণ। কিন্তু তার আগেই জমিতে জমে থাকা কচুরিপানা ও ঘাস পরিষ্কার নিয়ে বিপাকে নওঁগা সদর উপজেলার হাসাঁইগাড়ী বিলের কৃষকরা। কৃষকদের লাভের একটি অংশ চলে যাচ্ছে জমি পরিষ্কারে। কৃষি অফিসের পরামর্শ আগাছা পচিয়ে জৈব সারে তৈরি করতে পারলে কমবে খরচ।

খাদ্যবর্জ্য থেকে আমিরাতে জৈব সার তৈরি

খাদ্যবর্জ্য থেকে আমিরাতে জৈব সার তৈরি

হোটেল-রেস্তোরাঁর উচ্ছিষ্ট খাবার দিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে তৈরি হচ্ছে জৈব সার। এর মাধ্যমে মরুভূমিতে কৃষি বিপ্লব ঘটানোর পাশাপাশি খাদ্যবর্জ্য থেকে নির্গত কার্বন ডাই-অক্সাইড রোধের চেষ্টা করছে দেশের একটি রিসাইক্লিং অ্যাপ। এতে দেশেই জৈব সার উৎপাদন হওয়ায় কৃষিখাতে বিনিয়োগে আগ্রহী হচ্ছেন অনেকেই। বিশ্বে প্রতিদিন খাদ্যের প্রায় এক তৃতীয়াংশই পরিণত হয় বর্জ্যে। বছরে এর পরিমাণ দাঁড়ায় ১৩০ কোটি টনের উপরে। যা থেকে বায়ুমণ্ডলে নির্গত হয় ৩৩০ কোটি টনের সমপরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইড। এতে বৈশ্বিক তাপমাত্রা আরও তরান্বিত করছে।