ভুক্তভোগীর বড় ভাই আমির হোসেন অভিযোগ করে বলেন, '৫ আগস্টের পর নরসিংদীর পাঁচদোনা এলাকায় বিএনপির মোসাদ্দেক গ্রুপ এবং লাল মিয়া গ্রুপের দ্বন্দ্ব হয় বাস কাউন্টার দখল নিয়ে। এই দ্বন্দ্বের জেরে আরও কয়েকটি মামলা হয় মাধবদী থানায়। এসময় মিথ্যা এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিভাবে দিনমজুর শাহ জালালকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র হত্যা মামলায় আসামি করে জেলে পাঠানো হয়।'
এই ঘটনায় স্থানীয় লাল মিয়া গ্রুপের পাশাপাশি পুলিশ প্রশাসনের কর্মকর্তারাও জড়িত বলে দাবি ভুক্তভোগীর পরিবারের। অতিদ্রুত ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং মূল দোষীদের বিচার দাবি করা হয় সংবাদ সম্মেলনে।
এসময় ভুক্তভোগীর পিতা শুক্কুর আলীসহ পরিবারের সদস্য এবং জুলাই আন্দোলনে শাহ জালালের সাথে অংশ নেয়া জুলাই যোদ্ধারা উপস্থিত ছিলেন।
এবিষয়ে, মাধবদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলাম মুঠোফোনে বলেন, ‘বিষয়টি দেখছি। কাগজপত্র না দেখে পুরোপুরি কিছুই বলা যাচ্ছে না।’