‘রিভার্সিং দ্যা ব্রেইন ড্রেইন: লিড ডিজিটাল ইনোভেশন’ এই স্লোগানকে প্রতিপাদ্য করে আয়োজিত এই ইভেন্টে অংশ নিয়েছেন ২৫০ জনের বেশি বিজনেস লিডার ও সিইও, পঞ্চাশের বেশি দেশি ও আন্তর্জাতিক ইনভেস্টর, ৩৫ জনেরও বেশি ইন্টারন্যাশনাল ডিজিটাল স্পেশালিস্ট ও স্পীকার, ১৫টি পটেনশিয়াল ডিজিটাল স্টার্টআপ এবং ১৫টি ইনস্টিটিউশনাল অ্যাফিলিয়েট।
১২০টি প্রজেক্ট থেকে বাছাই করা ১৫টি স্টার্টআপের জন্য এটি ছিল একটি লঞ্চপ্যাড। যেখানে তারা সরাসরি প্রজেক্ট প্রেজেন্টেশন করে বিনিয়োগ পাওয়ার সুযোগ পেয়েছে।
রোবোডেমির সিটিও ফজলে এলাহী তন্ময় বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি বাচ্চাদের রোটিক্স শিক্ষায় সচেতন করতে। লিডের আমন্ত্রণে আমাদের এ মেলাতে আসা।’
প্লানপোস্ট এআই সিইও মো. শাহিনুর রহমান বলেন, ‘আমাদের এই সাইটের মাধ্যমে যেকোনো ব্যক্তি কয়েক মিনিটের মধ্যে গ্রাফিক্সের কাজ করে সোশ্যাল মিডিয়ায় ডিজাইন পোস্ট করতে পারবে।’
আয়োজনে প্রবাসী বাংলাদেশি ইনভেস্টরদের দেশি স্টার্টআপের সাথে কানেক্ট করাটাই এলথ্রিএডিয়ের মূল উদ্দেশ্য ছিল।
এলথ্রিএডি ডট নেটের ডিরেক্টর অব স্পন্সরস অ্যান্ড ইনভেস্টরস রিলেশনস মো. মাসুদুর রহমান বলেন, ‘আমাদের লোগে যে তিনটা ডট দেখেছেন তার মানে তিনটা সেক্টরের সঙ্গে কানেক্টিং করা।’
এ ধরনের আয়োজনের গুরুত্ব বর্তমানে অনেক এবং এর থেকে যে ফলাফল পাওয়া যায় তার কোন আর্থিক মূল্য নির্ধারণ সম্ভব হয়না। ইভেন্টের স্পন্সর শিশু স্টোরের কো-ফাউন্ডার জানান তাদের সম্পৃক্ত হবার কারণ।
এ ইভেন্টে এনআরবিরা কিভাবে দেশের স্টার্টআপ কালচারকে আরও সমৃদ্ধ করতে পারে, তাদের মেন্টরশিপ, ইনভেস্টমেন্ট, গ্লোবাল এক্সেস কিভাবে দেশের নিত্য নতুন স্টার্টআপকে আরও গতিশীল করতে পারে এসব বিষয় নিয়ে ছিল প্যানেল ডিসকাশন ও সেমিনার।
সবশেষে বাছাই করা ১৫টি স্টার্টআপদের মধ্য থেকে বিজয়ীদের পুরস্কৃত করা হয়। ২০২৫ সালের সাফল্যকে ভিত্তি করে এলথ্রিএডি আগামী বছর এই আয়োজনের পরিসর দ্বিগুণ করার পরিকল্পনা করছে।