যদিও এ হার দেশটির সরকারি পূর্বাভাসের তুলনায় কম। জরিপের তথ্যানুযায়ী, ২০২৫ সালে প্রবৃদ্ধির হার আরও কমে ৪ দশমিক ৫ শতাংশে নেমে আসতে পারে। এর ফলে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিতে নীতিনির্ধারকরা যেসব উদ্যোগ নিচ্ছেন সেগুলো কার্যকরে আরো চাপ বাড়বে।
২৭ সেপ্টেম্বর থেকে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত জরিপ পরিচালনা করা হয়। তথ্যানুযায়ী, আগের বছরের তুলনায় চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে দেশটিতে মোট দেশীয় উৎপাদন সাড়ে ৪ শতাংশ বৃদ্ধির পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে। যেখানে আগের প্রান্তিকে এর হার ছিল ৪ দশমিক ৭ শতাংশ।
চলতি বছর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৫ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল চীন সরকার। এজন্য দেশটির প্রশাসন সেপ্টেম্বরের শেষ দিকে বিভিন্ন উদ্দীপনা প্রকল্প কার্যকরের পরিমাণও বাড়িয়েছে। এ বিষয়ে এএনজেডের সিনিয়র চায়না স্ট্রাটেজিস্ট জিং ঝাওপেং বলেন, কনজাম্পশন বা ভোক্তা পর্যায়ে ভোগের বিষয়টি মূলত বড় সমস্যা। কারণ এর সঙ্গে মূল্যস্ফীতির বিষয়টি জড়িত।’
জিং ঝাওপেংয়ের প্রত্যাশা চলতি বছরের চতুর্থ প্রান্তিকে চীনের অর্থনৈতিক কার্যক্রম কিছুটা বাড়বে। তবে প্রবৃদ্ধির হার ৪ দশমিক ৯ শতাংশেই থাকবে। ২০২২ সালে কভিড মহামারির কারণে দেশটির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৩ শতাংশে নেমে এসেছিল। সে সময় ৫ দশমিক ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল।





