তিনি বলেন, আছরের নামাজের পর খবর পাই আমার শহীদ ছেলের কবর ভাঙা হয়েছে। প্রায় ২০ থেকে ৩০ জন এসেছিল। কতটা ক্ষোভ থাকলে একটা কবর ভাঙতে এতো লোক আসে। আমি এখন নিরাপত্তাহীনতায় আছি।
তিনি আরো আক্ষেপ করেন, তার ছেলে যাত্রাবাড়ীতে শহীদ হয়েছেন এবং সিরাজুল তাকে চেনেও না। তাহলে তার শহীদ ছেলের ওপর সিরাজুলের কীসের এত ক্ষোভ।
যদিও সিরাজুল নামের ঐ ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয় নি।
এ ব্যাপারে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় যোগাযোগ করা হলে দায়িত্বরত সাব ইন্সপেক্টর সমর বিশ্বাস কল রিসিভ করেন।
তিনি বলেন, 'থানায় শিউলি নামের একজন অভিযোগ নিয়ে এসেছেন। কবর ভাঙার একটি অভিযোগ পেয়েছি। ওসি স্যার বাইরে আছেন। তিনি ফিরলে, এই অভিযোগের ব্যাপারে কী পদক্ষেপ নেয়া হবে, সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।'