আরিয়ান, বাপ্পি আর উমায়ের। যে উঠোনে কদিন আগেও ছিল প্রাণবন্ত-উচ্ছ্বল ছুটোছুটি। সে আঙিনায় এখন তাদের নিথর দেহ শায়িত।
পাশাপাশি তিন কবরে শুয়ে আছে ছোট্ট তিনটি প্রাণ। রোজকার মতোই গত সোমবার স্কুলে পা রেখেছিল তিন ক্ষুদে শিক্ষার্থী। হঠাৎ আকাশ ফুঁড়ে নেমে আসা বিমান বিধ্বস্তে প্রাণ হারান তারা।
দিয়াবাড়ী তারারটেকে তিন শিক্ষার্থীর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের পরে বিমানবাহিনীর প্রধান, তার সহধর্মিণী ও বাফওয়ার সভানেত্রী সালেহা খান নিহত তিন শিশুর পরিবারকে সান্ত্বনা দিতে তাদের বাসায় যান।
এসময় নিহত ও আহতদের পরিবারের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেন বিমানবাহিনী প্রধান।