এ ম্যাচের শুরু থেকেই দাপট দেখাতে থাকে বার্সেলোনা। ২১ মিনিটে কোমোর ডিফেন্ডারদের ভুল পাসের সুযোগ নিয়ে ফারমিন লোপেজ ডি-বক্সের বাইরে থেকে নিখুঁত শটে গোল করে বার্সাকে এগিয়ে নেন।
বিরতির ১০ মিনিট আগে আবার গোল করেন তিনি। এবার চমৎকার একটি শটে বাঁ-কোণ দিয়ে বল জালে পাঠান এ মিডফিল্ডার।
বিরতির আগেই পাঁচ মিনিটে আরও দুই গোল করে ব্যবধান বাড়ায় বার্সা। ৩৭তম মিনিটে মার্কাস রাশফোর্ডের নিখুঁত ক্রস থেকে গোল করেন রাফিনহা। এরপর রাফিনহার পাস থেকে গোল করেন ইয়ামাল।
দ্বিতীয়ার্ধ শুরু হওয়ার তিন মিনিটের মধ্যেই বাম কোণে দুর্দান্ত ফিনিশিংয়ে ইয়ামাল তার দ্বিতীয় গোল করেন। শেষ পর্যন্ত ৫-০ গোলের বড় জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে কাতালনরা।
আরও পড়ুন:
একই দিনে এমএলএসে ইন্টার এন্ড কো স্টেডিয়ামে মিয়ামি-অরল্যান্ডো ম্যাচে মাত্র ২ মিনিটের মাথায় লিড নেয় অরল্যান্ডো। তবে সমতায় ফিরতে বেশিক্ষণ লাগেনি মায়ামির। তিন মিনিট পরই ব্রাইটের গোলে ব্যবধান দাঁড়ায় ১-১।
বিরতির ৫০ মিনিটে মুরিয়েলের দ্বিতীয় গোলে ২-১ গোলের লিড নেয় অরল্যান্ডো। এরপর ৫৮ মিনিটে ওজেদার ও ৮৮ মিনিটে প্যাসালিচের গোলে বড় জয় পায় অরল্যান্ডো।
এ জয়ে পয়েন্ট টেবিলে মায়ামিকে পেছনে ফেললো অরল্যান্ডো। ২৬ ম্যাচ শেষে ৪৪ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের চারে তারা। ২৩ ম্যাচে ৪২ পয়েন্ট নিয়ে ৬ নম্বরে মায়ামি।