ভুক্তভোগী ওই কিশোরী বানিয়াচং উপজেলার বড় বাজার এলাকার বাসিন্দা ও ঢাকার একজন গার্মেন্টসকর্মী। তিনি ঢাকা থেকে গ্রামের বাড়িতে ফিরছিলেন। শায়েস্তাগঞ্জে নামার কথা থাকলেও ঘুমিয়ে পড়ায় বাসটি সিলেট চলে যায়।
পরে ঘুম ভাঙলে আবার বানিয়াচং যাওয়ার উদ্দেশে ‘মা এন্টারপ্রাইজ’ নামের একটি বাসে ওঠেন ওই কিশোরী। এরপর বিভিন্ন স্টপেজে যাত্রী উঠানামার পর শেরপুর এলাকায় পৌঁছালে বাসে ওই কিশোরী একা হয়ে পড়েন। এরপর চলন্ত অবস্থায় বাসের হেলপার লিটন মিয়া এবং পরে চালক সাব্বির মিয়া তাকে ধর্ষণ করে।
বাসটি নবীগঞ্জে আউশকান্দি এলাকায় পৌঁছালে কিশোরীর চিৎকার শুনে স্থানীয়রা সেনাবাহিনী ও পুলিশে খবর দেয়। বর্তমানে ভুক্তভোগী কিশোরী হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। পলাতক বাসের হেলপারকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ।