উপদেষ্টা ফারুক ই আজম বলেন, ‘ফেনীর উত্তরের দীর্ঘদিনের বন্যা সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য সরকার বিভিন্ন উদ্যোগ নিচ্ছে এবং দ্রুত কাজ করছে।’
পরিদর্শনকালে বন্যাদুর্গতরা পর্যাপ্ত ত্রাণ ও সহায়তা না পাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন। এসময় ফেনী জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম, পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমানসহ জেলার অন্যান্য কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
ফেনীর বন্যা পরিস্থিতি ধীরে ধীরে উন্নতির দিকে রয়েছে। বানের পানি কমতে শুরু করেছে। তবে ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলায় বন্যার ক্ষতচিহ্ন স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে। অন্যদিকে, ফেনী সদর, ছাগলনাইয়া ও দাগনভূঞাঁ উপজেলার নিচু এলাকা প্লাবিত রয়েছে। এখনও পানিবন্দি রয়েছে প্রায় ৩০ গ্রামের ৪০ হাজারের মতো মানুষ।
বন্যায় নিমজ্জিত হয়েছে প্রায় ১৭০০ হেক্টর কৃষিজমির ফসল। এছাড়া ১ হাজারেরও বেশি পুকুরে প্রায় ৫ কোটি টাকার মাছ ভেসে গেছে। সড়ক ও অন্যান্য অবকাঠামোতেও ব্যাপক ক্ষতির চিহ্ন রয়েছে।