এসময় হুমায়রার আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। নিহত পরিবারের সদস্যদের হাতে তুলে দেয়া হয় ১৬ প্যাকেট খাবার সহায়তা। পরে একইভাবে মির্জাপুর উপজেলার নয়াপাড়া গ্রামের আরেক নিহত শিক্ষার্থী তানভীর আহমেদের কবরেও শ্রদ্ধা জানান বিমানবাহিনীর প্রতিনিধিরা।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে উইং কমান্ডার আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘বাংলাদেশ বিমানবাহিনী সব সময় দেশের জনগণের পাশে রয়েছে। এই অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনায় আমরা গভীরভাবে শোকাহত। আহতদের পাশে থেকে প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহযোগিতা নিশ্চিত করতে ২৪ ঘণ্টা কাজ করছে আমাদের সদস্যরা।’
এসময় হুমায়রার পরিবার ঘাঁটিটির নামকরণ নিয়ে একটি আবেদন জানান। নিহতের বাবা দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘হুমায়রা ছিল অত্যন্ত মেধাবী। তার স্বপ্ন ছিল বড় হয়ে ডাক্তার হবে। সেই স্বপ্ন পূরণ না হতেই তা দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়েছে। আমরা চাই, সখীপুরের বিমান ঘাঁটির নাম যেন হুমায়রার নামে করা হয়।’