এসময় জলাবদ্ধতা নিরসনে সরকারের দ্রুত হস্তক্ষেপ দাবি করা হয়। স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, ডিএনডি এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য ২০২৪ সালের ১ অক্টোবর এবং ২০২৫ সালের ২৫ মে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হয়েছিল। অনুলিপি জেলা প্রশাসকের কাছেও পাঠানো হয়। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন বলেন, ‘মানুষের দুর্ভোগ সীমা ছাড়িয়ে গেছে। ক্ষোভ বিস্ফোরিত হওয়ার আগেই সরকারকে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।’
তিনি আরও জানান, ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি সরকারের সময় ডিএনডি এলাকায় অতিরিক্ত পাম্প স্থাপনের মাধ্যমে সাময়িকভাবে মানুষের দুর্ভোগ কমানো হয়েছিল। কিন্তু ২০০৭ সালের পর থেকে আর কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। ফলে লাখো মানুষ বছরের পর বছর তীব্র ভোগান্তি ও ক্ষোভ নিয়ে বসবাস করছে।
স্মারকলিপিতে ডিএনডি এলাকার মানুষের দুর্ভোগ লাঘবে দুই দফা দাবি জানানো হয়েছে। এগুলো হলো অবিলম্বে ক্রাশ প্রোগ্রামের মাধ্যমে জলাবদ্ধতা দূর করা এবং স্থায়ী সমাধানের জন্য দ্রুত কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করা।