গ্যাস সংকটে তিন মাসেরও বেশি সময় ধরে বন্ধ এ সার কারখানা। এ কারখানা বন্ধ থাকায় অন্তত ৪০০ কোটি টাকার সার উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে সরকারের।
সমাবেশে শ্রমিক নেতারা বলেন, দীর্ঘদিন কাজ বন্ধ থাকায় হতাশ হয়ে পড়েছে কারখানার ৮০০ শ্রমিক। দেশে সার আমদানি হচ্ছে ডলার ব্যায় করে, অথচ সরকারি কারখানা গ্যাসের অজুহাতে বন্ধ।
আরও পড়ুন:
তারা জানান, একই করপোরেশনের অধীনে হলেও, কারখানাটির শ্রমিকদের দু’টি মজুরি স্কেলে বেতন দেয়া হয়। এতে বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন মজুরি কমিশনভূক্ত কয়েকশো শ্রমিক-কর্মচারী। শ্রমিকরা দীর্ঘদিন তাদের প্রাপ্য বকেয়া, প্রণোদনা ও বিশেষ প্রণোদনা পাচ্ছেন না। অথচ শ্রম দিয়ে তারাই কারখানা চালু রাখেন।
এসময় কারখানাটির কর্মচারীদের প্রমোশন, উচ্চতর গ্রেড, ডিপিপি বাস্তবায়নেরও দাবি জানান বক্তারা।