নুরুজ্জামান উপজেলার নওপাড়া ইউনিয়নের পাঁচহার গ্রামের মৃত মগলচাঁন মিয়ার ছেলে। তিনি সিএনজিচালক ছিলেন। তবে কেন কীভাবে এ হত্যাকাণ্ডটি ঘটেছে তা তদন্তের কাজ শুরু করে পুলিশ, সিআইডি ও পিবিআই। প্রাথমিকভাবে স্থানীয়দের ধারণা করা হচ্ছে এটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড।
জানা গেছে, বুধবার সকালে কেন্দুয়া আদমপুর প্রধান সড়কের পাশে রক্ত পড়ে থাকা দেখে রক্তের সূত্রপাত খুঁজতে গিয়ে দুল্লি ব্রিজের কাছে মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা। পরে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে।
এ ব্যাপারে কেন্দুয়া থানার ওসি মিজানুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে থেকে লাশটি উদ্ধার করে। এবং পিবিআই, সিআইডি টিমকে জানালে তারাও ঘটনাস্থলে নানা আলামত সংগ্রহ করেছে।
নিহতের শরীরে একাধিক স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। মরদেহের পাশ থেকেই সিএনজিটিও উদ্ধার করা হয়েছে। মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোণা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে এবং আইনগত বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।
এদিকে এ ঘটনায় দ্রুত আসামি গ্রেপ্তারের দাবিতে কেন্দুয়া উপজেলার সিএনজিচালকরা বিক্ষোভ মিছিল করেছে। তারা কেন্দুয়া পৌর এলাকার বিভিন্ন সড়কে মিছিল বের করে।