আওয়ামী লীগের নেতা রিয়াজউদ্দিন ছাড়াও এ ঘটনায় আরও তিন মানবপাচারকারীকেও আটক করা হয়। তারা হলেন- স্বরুবপুর ইউনিয়নের পেপুলবাড়িয়া গ্রামের রিয়াজ, ফয়েজ ও মিরাজ।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্র জানা গেছে, আটকরা মানবপাচার চক্রের সদস্য। গত তিন দিন ধরে ওই আওয়ামী লীগ নেতাকে পার করিয়ে দিতে ঝিনাইদহের বিভিন্ন সীমান্ত এলাকায় ঘোরাঘুরি করছিলেন তারা। সীমান্ত পার করিয়ে দেওয়ার কথা বলে আওয়ামী লীগ নেতার কাছ থেকে ৩ লাখ ৬০ টাকা এবং এটিএম কার্ড নেয় দালালরা।
সবশেষ শনিবার ভোরে সবার চোখ ফাঁকি দিয়ে সীমান্ত পাড় করিয়ে দেওয়ার জন্য একটি কাঁচা সড়ক দিয়ে এগুতে থাকে তারা। বিষয়টি স্থানীয়দের সন্দেহ হলে তাদের আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করে স্থানীয়রা। সবশেষ বিজিবি ও পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।
মহেশপুর থানায় ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজ্জাদুর রহমান বলেন, ‘খবর পেয়ে চারজনকে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে ঢাকায় একাধিক মামলা রয়েছে। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’