চলতি বছরের ১১ মে নগরীর বারৈয়পাড়া থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে বাকলিয়া থানা পুলিশ। জোড়া খুনের মামলায় তামান্না এজাহারভুক্ত দুই নম্বর আসামি।
এর আগে গত ৩০ মার্চ ভোর রাতে ধাওয়া করে প্রাইভেট কার থামিয়ে দু’জনকে গুলি চালিয়ে হত্যা করা হয়। হত্যাকাণ্ডের তিন দিন পর ১ এপ্রিল সাতজনের নাম দিয়ে নগরীর বাকলিয়া থানায় মামলা করেন নিহত বখতেয়ার উদ্দিন মানিকের মা ফিরোজা বেগম।
তিনি অভিযোগ করেন, কারাগারে থাকা ‘শীর্ষ সন্ত্রাসী’ ছোট সাজ্জাদ ও তার স্ত্রীর পরিকল্পনায় ওই খুনের ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন:
গেলো ১৫ মার্চ ছোট সাজ্জাদকে গ্রেপ্তারের পরদিন তার স্ত্রী তামান্নার প্রতিক্রিয়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সেই ভিডিওতে তিনি ‘কাড়ি কাড়ি’ টাকা খরচ করে সাজ্জাদকে জামিনে বের করে আনার কথা বলেন। পাশাপাশি তার বিরোধী পক্ষকে হুমকি দিয়ে বলেন ‘এখন তোমাদের পলাতক থাকার পালা।’