তিনি বলেন, ‘পূর্ববর্তী সরকারের আমলে মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার ব্যাপক অবমূল্যায়নের কারণে বিদেশি ঋণের মূলধন ও সুদ পরিশোধের ব্যয় বেড়েছে। তারপরও বাজেট ঘাটতি সহনীয় পর্যায়ে থাকবে।’
আরো পড়ুন:
ড. সালেহউদ্দিন আরো বলেন, ‘মোট ঘাটতির মধ্যে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ১ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকা এবং বিদেশি উৎস থেকে ১ লাখ ১ হাজার কোটি টাকা সংগ্রহের প্রস্তাব করছি। এ ছাড়া আগামী অর্থবছরে সুদ পরিশোধ বাবদ ১ লাখ ২২ হাজার কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। এর মধ্যে অভ্যন্তরীণ সুদ বাবদ ১ লাখ কোটি টাকা এবং বিদেশি সুদ বাবদ ২২ হাজার কোটি টাকা।’
আরো পড়ুন:
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রাথমিক বাজেট ঘাটতি ছিল ২ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা, যা সংশোধিত বাজেটে কমিয়ে ২ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা ধরা হয়েছে (জিডিপির ৪.১ শতাংশ)।
আরো পড়ুন:
সংশোধিত বাজেটে মোট ঘাটতির মধ্যে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ১ লাখ ১৭ হাজার কোটি টাকা এবং বিদেশি উৎস থেকে ১ লাখ ৯ হাজার কোটি টাকা সংগ্রহের প্রস্তাব করেন অর্থ উপদেষ্টা।