আজ (বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই) ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের সভাকক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘বিগত বছরগুলোতে সাবজেক্ট ম্যাপিং এবং নম্বর বাড়িয়ে দিয়ে পাসের হার বেশি দেখানো হত। এবার প্রশ্নফাঁসের গুজববিহীন, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ পরীক্ষা আয়োজন করা হয়েছে। মূল্যায়ন প্রক্রিয়াও ছিল স্বচ্ছ। পরীক্ষকদের ওভার মার্কিং বা আন্ডার মার্কিং না করে প্রকৃত নম্বর দেয়ার নির্দেশনা ছিল।’
তিনি আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা যা অর্জন করেছে, তাই তারা পেয়েছে। এ কারণেই এবারের ফল বাস্তবতার প্রতিফলন ঘটিয়েছে।’
চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফলে গড় পাসের হার দাঁড়িয়েছে ৬৮.৪৫ শতাংশ। পাস করেছেন ১৩ লাখ ৩ হাজার ৪২৬ জন শিক্ষার্থী। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন।
শিক্ষা বোর্ডভিত্তিক পাসের হার: রাজশাহী বোর্ড: ৭৭.৬৩% (শীর্ষ), যশোর বোর্ড: ৭৩.৬৯%, কারিগরি বোর্ড: ৭৩.৬৩%, চট্টগ্রাম বোর্ড: ৭২.০৭%, মাদ্রাসা বোর্ড: ৬৮.০৯%, সিলেট বোর্ড: ৬৮.৫৭%, ঢাকা বোর্ড: ৬৭.৫১%, দিনাজপুর বোর্ড: ৬৭.০৩%, কুমিল্লা বোর্ড: ৬৩.৬০%, ময়মনসিংহ বোর্ড: ৫৮.২২%, বরিশাল বোর্ড: ৫৬.৩৮%।