ধারণা করা হচ্ছে, নতুন নতুন ভূমির উত্থানের কারণেই এমনটা ঘটছে। এর ফলে দেশের দক্ষিণ-পূর্বের বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে এখন নতুন বসতি ও তা ঘিরে নতুন অর্থনীতির সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে।
স্পারসোর গবেষণায় বঙ্গোপসাগরের প্রাচীন দ্বীপ সন্দ্বীপকে তিন হাজার বছরের পুরোনো বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এ দ্বীপটি বহু বছর ধরেই ক্ষয় ও পলিমাটি জমার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।
তাদের গবেষণায় আরও উঠে আসে ১৯৮৯ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে সন্দ্বীপের পাশেই জেগে উঠে জাহাইজ্জার চর যার বর্তমান নাম স্বর্ণদ্বীপ।
এর পাশাপাশি ২০০৬ সালে মেঘনা মোহনার পলিমাটি জমে সৃষ্টি হয় ভাসানচরের।
স্পারসোর গবেষকদের মতে সন্দ্বীপ, স্বর্ণদ্বীপ ও ভাসানচর একত্র হয়ে বর্তমানে একক ভূমিরূপে আবির্ভূত হয়েছে। অর্থাৎ তিনটি দ্বীপ এখন ভৌগোলিকভাবে প্রায় সংযুক্ত।
এ গবেষণায় ১৯৮৯ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত ল্যান্ডস্যাট ফাইভ ও এইট স্যাটেলাইট ইমেজ ব্যবহার করা হয়েছে। চিত্রগুলো জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসে এবং নিম্ন জোয়ারের সময়ে সংগ্রহ করা হয়েছে।