আজ (বৃহস্পতিবার, ৭ আগস্ট) বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল–২ এ শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। রাষ্ট্রপক্ষে প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম ও গাজী এম এইচ তামিম শুনানি করেন। তারা বলেন, ৬ জনকে গুলি করে হত্যা করে মরদেহ পুড়িয়ে ফেলার ঘটনায় আসামিরা সরাসরি জড়িত ছিলেন।
আরও পড়ুন:
এছাড়া, ৪ আগস্ট আরেক ব্যক্তিকে হত্যার অভিযোগও মামলায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। মামলার ১৬ আসামির মধ্যে আটজন কারাগারে রয়েছেন। শুনানির সময় তারা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
আসামিরা হলেন— সাভার সার্কেলের সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. শহিদুল ইসলাম, ঢাকা জেলার সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবদুল্লাহিল কাফী, ঢাকা জেলা গোয়েন্দা পুলিশ উত্তরের সাবেক পরিদর্শক মো. আরাফাত হোসেন, আশুলিয়া থানার সাবেক উপপরিদর্শক আবদুল মালেক, আরাফাত উদ্দীন, কামরুল হাসান, শেখ আবজালুল হক ও সাবেক কনস্টেবল মুকুল চোকদার।
সাবেক সংসদ সদস্য মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, সাবেক উপপরিদর্শক বিশ্বজিৎ সাহাসহ এ মামলার আট আসামি পলাতক।
আরও পড়ুন:
এদিকে, রামপুরা এলাকায় দু’জনকে হত্যা ও এক ব্যক্তিকে কার্ণিশে ঝুলে থাকা অবস্থায় গুলি করার মামলায় ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ ৫ জনকে আসামি করে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়েছে।
ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউটররা বলেন, ‘৬ জনকে গুলি করে হত্যার পর পুড়িয়ে দেয়াকে মানবতাবিরোধী অপরাধের আওতায় পড়ে। তাই আসামিরা শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছে।’