দগ্ধরা হলে, রিপন (৩৫), তার স্ত্রী চাঁদনী (২৮), তাদের তিন সন্তান রোকন (১৪), তামিম (২২) ও আয়েশা (১)। তবে কখন থেকে গ্যাস লিক হয়ে এ বিস্ফোরণ হয়েছে এবং ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সম্পর্কে এখনো কিছু জানা যায় নি।
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, দগ্ধদের মধ্যে রিপন ও রোকনের শরীরের ৬০ শতাংশ দগ্ধ, তামিমের ৪২ শতাংশ, চাঁদনীর ৪৫ শতাংশ দগ্ধ ও এক বছরে শিশু আয়েশার শরীরের ৬৩ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। তাদের সবাইকে হাই ডিপেন্ডেন্সি ইউনিটে (এইচডিইউ) ভর্তি দেওয়া হয়েছে।