গার্ড অব অনার ও পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে কবর জিয়ারত এবং মোনাজাত করেন প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। পরে স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে সমবেদনা জানান তারা।
এ সময় বিমান বাহিনীর স্কোয়াড্রন লিডার মশিউর রহমান বলেন, ‘ঢাকা খুবই স্ট্র্যাটেজিক লোকেশন, যেখানে আমাদের নিরাপত্তা খুবই দরকার। যেহেতু ঢাকার আশপাশ এলাকায় জনবসতি অনেক বেড়ে গেছে, সেহেতু আমাদের সবকিছু কম্প্রোমাইজ করেই ফ্লায়িং করতে হচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘যে কোনো সময় যে কোনোভাবেই দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। স্বাধীনতার পর থেকেই ঢাকায় ফ্লায়িং হচ্ছে। এমন দুর্ঘটনা তো প্রতিনিয়ত ঘটে না।’