পরিবেশের ভারসাম্য বিবেচনায় বন বিভাগ বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে জানিয়ে উপদেষ্টা জানান, সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোকে আরও বেশি সুগঠিত হতে হবে। এই জাতীয় বৃক্ষমেলার মধ্যদিয়ে দেশব্যাপী সচেতনতা ছড়িয়ে যাবে বলে আশাবাদী তিনি।
সেই সঙ্গে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান জানান, এ থেকে অন্যতম শিক্ষা হবে দেশব্যাপী পলিথিনের ব্যবহার কামানো।
মাসব্যাপী বৃক্ষমেলা শেষে দেশের বিভিন্ন জায়গার নির্বাচিত স্টল মালিক, শিক্ষার্থীদের গাছ চেনা প্রতিযোগিতা, রচনা ও চিত্রাংকন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার ও সনদপত্র বিতরণ করা হয়।
‘পরিকল্পিত বনায়ন করি সবুজ বাংলাদেশ গড়ি’ প্রতিপাদ্যে এবারের বৃক্ষমেলার সমাপনী পর্বে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান মিলিয়ে প্রায় অর্ধশত জনকে পুরস্কৃত করা হয়।