আজ (বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই) বিকেলে আইন মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘১৮ বছর ধরে মানুষ ভোট দিতে পারেনি। আগামী নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সেই ভোট দানের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হবে।’
তিনি বলেন, ‘গণঅভ্যুত্থানের পরপরই মানুষের প্রত্যাশা ছিল অনেক বেশি। আমরা সব কিছু পূরণ করতে না পারলেও উল্লেখযোগ্য অনেক কিছু করতে পেরেছি।’
এসময় আইন উপদেষ্টা জানান, মানবতাবিরোধী অপরাধের আইনের ধারাগুলো যুগোপযোগী করে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করা হয়েছে। একইসঙ্গে ফৌজদারি আইন সংশোধন করে গ্রেপ্তার ও রিমান্ড প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার আনা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘বিচার বিভাগকে স্বাধীন করার পাশাপাশি দুর্নীতি রোধে নতুন নীতিমালা তৈরি করা হয়েছে। রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলার ব্যাপারে আমরা গুরুত্ব সহকারে কাজ করছি। এরইমধ্যে ১৬ হাজারেরও বেশি মামলার প্রত্যাহারের সুপারিশ করেছে আইন মন্ত্রণালয়।’
তিনি আশা প্রকাশ করেন, গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে যেসব সংস্কার এসেছে, পরবর্তী সরকার সেগুলো বাতিল করবে না।