জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘নির্বাচনের ব্যাপারে প্রধান উপদেষ্টা যা বলেছেন তার ওপরে আমাদের কারও কোনো কথা নেই। তিনি যে তারিখে বলছে সে তারিখেই নির্বাচন হবে, যে মাসে বলছে সে মাসেই নির্বাচন হবে। কে কী বললো সেটা শোনার কোনো দরকার আমাদের নেই।’
তিনি বলেন, ‘জনগণ নির্বাচনমুখী হয়ে গেলে কেউ এটাতে বাধা দিতে পারবে না। জনগণ হলো মেইন, রাষ্ট্রের ক্ষমতা হলো জনগণের হাতে। জনগণ যেসময় চাবে আমি নির্বাচনের দিকে যাবো, কারও কোনো শক্তি নাই নির্বাচন বন্ধ করার। অনেকে অনেক প্রশ্ন থাকবে, কিন্তু জনগণ যখন চাবে কেউ বন্ধ করতে পারবে না।’
আরও পড়ুন:
দেশে যত বড় চাঁদাবাজই থাকুক, তাকে আইনের আওতায় আনা হবে বলেও মন্তব্য করেন উপদেষ্টা।
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘মোহাম্মদপুর, মিরপুর এলাকায় চাঁদাবাজিটা একটু বেশি হয়। কোনো চাঁদাবাজকেই বাংলাদেশে থাকতে দেয়া হবে না। চাঁদাবাজদের ঠাঁই বাংলাদেশে হবে না। যত বড় চাঁদাবাজই হোক না কেন তাকে আমরা আইনের আওতায় নিয়ে আসবো। কাউকে কোনোরকম ছাড় দেয়া হবে না।’
এ সময় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ইস্যুতে প্রশ্ন করলে এড়িয়ে যান উপদেষ্টা।