তিনি বলেন, ‘সরকারের পক্ষপাতদুষ্ট আচরণের প্রতিবাদ জানাচ্ছি, ড. ইউনূসের সরকারের প্রতি এমনটা প্রত্যাশা করি না। গত পরশুদিন সরকার দেশের প্রধান চারটি রাজনৈতিক দলকে নিয়ে বৈঠক করেছেন। অথচ একটি দলের যেখানে নিবন্ধনই নেই, সদ্য জন্ম লাভ করা। সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা থেকে সরকারি সহযোগিতা নিয়ে এ দেশে অনেক কিংস পার্টি গড়ে উঠেছে পরে আবার হাওয়ায় মিশে গেছে।
তিনি আরও বলেন, ‘বর্তমান সরকার সদ্য জন্ম নেওয়া একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে সেটি শুধু গণঅধিকার পরিষদ নয়, দেশের অধিকাংশ সচেতন রাজনৈতিক মহল ও নাগরিকদের মতামত। এর মধ্যদিয়ে সরকার তার পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ জনগণের সামনে পরিষ্কার করছে। আমরা বারবার সরকারকে সতর্ক করছি, সরকার যদি নিরপেক্ষ আচরণ করতে ব্যর্থ হয় তাহলে নির্বাচনের জন্য একটি নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজন হতে পারে।’
নুর বলেন, ‘নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে ফ্যাসিবাদীদের দোসররা তত দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে। তাই আওয়ামী লীগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধের দাবি মানুষের।’
গণঅভ্যুত্থানের জন আকাঙ্ক্ষা ও রাষ্ট্র সংস্কার শীর্ষক এ সমাবেশে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খানসহ কুমিল্লা জেলা ও মহানগর নেতারা উপস্থিত ছিলেন।