বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘ইসলামী আন্দোলন মনে করে, দেশের এই ক্রান্তিকালে আমাদের সামাজিক ও রাজনৈতিক ঐক্য বিনষ্ট করার এক গভীর চক্রান্তের অংশ এটা। ফলে যারাই সমাজে অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা করছে তাদেরকে আইনের আওতায় আনতে হবে।’
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব বলেন, ‘বাউলকাণ্ডে প্রতিক্রিয়াকে বড় করে দেখানো হচ্ছে। বাউল আবুল হোসেনের ধৃষ্টতামূলক মন্তব্যকে আমলে না নিয়ে প্রতিক্রিয়ায় জনতা কি করেছে তা প্রধান করে তোলা হয়েছে। অথচ বাউল আবুল হোসেন যে অশ্লীল ও অশালীন মন্তব্য করেছে তা সীমাহীন অপরাধ। মানুষের বাকস্বাধীনতা আছে কিন্তু কাউকে অপমান করা, কারো বিশ্বাসকে আঘাত করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।’
আরও পড়ুন:
তিনি বলেন, ‘বাউল আবুল হোসেন সেই অপরাধ করে পরিস্থিতি উস্কে দিয়েছে। তাই বাউল আবুল হোসেন এবং এখন যারা তার পক্ষ নিচ্ছেন তাদের কোনো রাজনৈতিক হীন অভিলাষ আছে কিনা তা খতিয়ে দেখতে হবে। এবং এই ঘটনায় সাধারণ জনতার ওপরে দোষারোপের রাজনীতি চলছে, পুলিশি হয়রানির যে পাঁয়তারা চলছে তা রোধ করতে হবে।’
অধ্যক্ষ ইউনুস আহমদ সবার প্রতি আহ্বান রেখে বলেন, ‘যে কোনো ঘটনায় আমাদের বস্তুনিষ্ঠ দৃষ্টিতে দেখতে হবে। ইনসাফের সাথে পক্ষ বাছাই করতে হবে। এবং প্রতিটি ঘটনার ক্রিয়া ও তার প্রতিক্রিয়া কি, কারা এর দ্বারা লাভবান হচ্ছে তা বিবেচনায় নিতে হবে। জাতির এই ক্রান্তিকালে সতর্কতার সাথে সবাইকে ভূমিকা নির্ধারণ করতে হবে।’





