তবে বেশ কিছু রেকর্ডে রঙিন হয়েছে চলমান এন্ডারসন-টেন্ডুলকার সিরিজ। ১৪৮ বছরের টেস্ট ইতিহাসে মাত্র দ্বিতীয়বার এক সিরিজে দুই দল মিলে করেছে ৭ হাজার রান। ইংল্যান্ড দ্বিতীয় ইনিংসে ৩৭৪ রান করে জিতে গেলেও মাত্র ২৭ রানের জন্য মিস হবে বিশ্ব রেকর্ড। ১৯৯৩ সালে অ্যাশেজে হয়েছিল ৭২২১ রান । তবে পাঁচ ম্যাচের সিরিজে এটাই রেকর্ড।
সিরিজে ২১টি সেঞ্চুরি এক সিরিজে যৌথভাবে সর্বোচ্চ ভারতের ১২টি, ইংল্যান্ডের ৯টি। ১৯৫৫ সালে অস্ট্রেলিয়া-ওয়েস্ট ইন্ডিজ চার টেস্টের সিরিজেও সেঞ্চুরি হয়েছিল ২১টি।
সেঞ্চুরি পেয়েছেন দুই দলের ১২ ব্যাটসম্যান, এটিও রেকর্ড। ১৯৫৫ সালে অস্ট্রেলিয়া-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজেও সেঞ্চুরি পেয়েছিলেন ১২ জন ব্যাটার।
সিরিজে ৩০০ বা এর চেয়ে বেশি রানের দলীয় ইনিংস ১৪টি, যা ছুঁয়েছে আগের রেকর্ড। ১৯২৮-২৯ অ্যাশেজেও ১৪ বার হয়েছিল ৩০০ রানের স্কোর।
আরও পড়ুন:
ভারতের হয়ে অধিনায়ক হিসেবে এক সিরিজে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান গিলের। এই রেকর্ডে ওপরে শুধু স্যার ডন ব্র্যাডম্যান। ১৯৩৬-৩৭ মৌসুমের অ্যাশেজে ঘরের মাঠে স্যার ডন ব্র্যাড ম্যানের ছিল ৮১০। চারটি সেঞ্চুরি করে অধিনায়ক হিসেবে এক সিরিজে সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরির রেকর্ডে ব্র্যাডম্যান ও গাভাস্কারের পাশে বসেছেন গিল।
ইংল্যান্ডের প্রথম অধিনায়ক ও সব মিলিয়ে চতুর্থ খেলোয়াড় হিসেবে এক টেস্টে সেঞ্চুরি ও ৫ উইকেটের কীর্তি গড়েছেন বেন স্টোকস। এই কীর্তিতে সব দেশ মিলিয়ে পঞ্চম অধিনায়ক তিনি।
চতুর্থ ক্রিকেটার হিসেবে টেস্ট ক্যারিয়ারে কমপক্ষে ১০ সেঞ্চুরি ও পাঁচবার ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়েছেন তিনি।