বেতন মানে উচ্চবিত্তের বিলাসিতা আর মধ্যবিত্তের নতুন স্বপ্ন বোনা। বাংলাদেশ ক্রিকেট কোচদের বেতন অবশ্য মোটা অংকেরই হয়।
বাংলাদেশে ক্রিকেট কোচরা বিভিন্ন পর্যায়ের জন্য ভিন্ন ভিন্ন ক্যাটাগরিতে বেতন পান। জাতীয় দলের প্রধান কোচ সাধারণত তুলনামূলকভাবে বেশি বেতন পান, যেখানে স্থানীয় কোচদের বেতন হয় অনেক কম। বিদেশি কোচদের বেতন সঙ্গত কারণেই স্থানীয় কোচদের চেয়ে বেশি হয়।
আরও পড়ুন:
জাতীয় দলের প্রধান কোচ সাধারণত মাসে ৩০ লাখ টাকার বেশি বেতন পান। যেমন ফিল সিমন্সের বেতন প্রথম বছরে ৩০ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। স্পিন বোলিং কোচ মুশতাক আহমেদের দৈনিক বেতন ৮৬ হাজার ১০০ টাকা। অন্যদিকে, স্থানীয় কোচদের বেতন এর চেয়ে কম।
বাংলাদেশ দলে সিনিয়র সহকারী কোচ সালাউদ্দিনের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা।
পেস বোলিং কোচ শন টেইটের মাসিক বেতন ১৭ লাখ ২২ হাজার টাকা। এছাড়া বাংলাদেশ দলের ফিল্ডিং কোচ জেমস প্যামেন্টের মাসিক বেতন ১৩ লাখ ৫৩ হাজার টাকা।
জাতীয় দলের তুলনায় ঘরোয়া দলের কোচিং স্টাফদের বেতন অবশ্য ভিন্ন। সর্বনিম্ন ১৪ থেকে ১৫ হাজার থেকে শুরু করে ১ দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত বেতন পান স্থানীয় কোচরা।
বিভিন্ন স্তরের ক্রিকেটে যেমন, বয়সভিত্তিক দল, প্রথম বিভাগ ক্রিকেটে কোচদের বেতন তাদের অভিজ্ঞতা, দক্ষতা এবং দলের পারফরম্যান্সের ওপর নির্ভর করে। কিছু কোচ ফ্র্যাঞ্চাইজি ভিত্তিক টি-টোয়েন্টি লিগে কাজ করে ভালো পারিশ্রমিক পান। কেউ কেউ জাতীয় লীগ ও ডিপিএলেও পান হ্যান্ডসাম স্যালারি।