নিহতের স্বজনদের দাবি, সংঘর্ষের সময় গুলির আঘাতে মারা যান মোমেনা খাতুন। আহত হয়েছেন আরও অন্তত পাঁচজন, তবে তাৎক্ষণিকভাবে তাদের পরিচয় বা তারা কোন পক্ষের, সে বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
স্থানীয়দের ভাষ্য, দীর্ঘদিন ধরে সায়দাবাদ ও বালুরচর গ্রামের মধ্যে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। এর জেরে ভোরে বালুরচরের একদল লোক সায়দাবাদে অতর্কিত হামলা চালায়। তখনই প্রাণ হারান মোমেনা খাতুন।
নিহতের মরদেহ নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) সুজন চন্দ্র সরকার জানান, সকালে সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।