তিনি বলেন, ‘জীবনের শেষপ্রান্তে এসে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পেয়েছি। ব্যক্তিগত লক্ষ্য বা স্বার্থ নয়, বরং দেশের জন্য একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করে যেতে চাই। তবে এটি শুধু আমার একার পক্ষে সম্ভব নয়—এজন্য আমি দেশবাসীর সার্বিক সহযোগিতা এবং দোয়া কামনা করছি।’
ঢাকার মাইলস্টোন কলেজে বিমান বিধ্বস্তে নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে যশোরে কালেক্টরেট মসজিদে বাদ জুমা বিশেষ দোয়া ও মোনাজাতে অংশ নেন তিনি। খুলনায় যাওয়ার পথে যশোরে সংক্ষিপ্ত যাত্রাবিরতির সময় তিনি এ মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করেন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘আমি দীর্ঘ সরকারি চাকরি জীবনে অনেক দায়িত্ব পালন করেছি, অনেক অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি। কিন্তু এ মুহূর্তে যে গুরুদায়িত্ব আমার কাঁধে এসেছে—তা দেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের আস্থা ফিরিয়ে আনতে চাই।’
এ সময় তিনি ঢাকায় ঘটে যাওয়া সাম্প্রতিক বিমান দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের জন্য মসজিদে উপস্থিত সবার কাছে দোয়া কামনা এবং শোক প্রকাশ করেন। তার সঙ্গে যশোরের জেলা প্রশাসক মো. আজাহারুল ইসলাম, স্থানীয় প্রশাসনের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।