স্থানীয়রা জানান, ম্যানহোলটি দীর্ঘ দিন ধরে ঢাকনাবিহীন থাকলেও এটি সংস্কার ও মেরামতের কোনো উদ্যোগ নেয়া হয়নি। হাসপাতাল, সিটি করপোরেশন ও সড়ক বিভাগের গাফিলতির কারণে এমন মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটেছে।
টঙ্গী ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. শাহীন আলম বলেন, ‘ঘটনার পর উদ্ধারকারী ১৫ সদস্যের দল ম্যানহোলের ভেতর নিখোঁজ ওই নারীর সন্ধানে উদ্ধার তৎপরতা শুরু করে। ম্যানহোলটির গভীরতা প্রায় দশ ফুট। বৃষ্টি হওয়ায় ম্যানহোলটি পানিতে ভরপুর হয়ে গেছে।’
আরও পড়ুন:
সিটি করপোরেশনের সহায়তায় ড্রেনের ঢাকনা পর্যায়ক্রমে উঠিয়ে অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছে তারা।
তবে এ ঘটনায় সিটি করপোরেশনের দায় নেই দাবি করে নগর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মহাসড়কের পাশে ড্রেন নির্মাণ করেছে বিআরটি প্রকল্পের আওতায় সড়ক ও জনপথ বিভাগ। তারাই এটির রক্ষণাবেক্ষণ করবে। প্রকল্পের কাজ শেষ না হওয়ায় এখনও সিটি করপোরেশনের নিকট হস্তান্তর করা হয়নি।