পরে স্টেশনের সামনে ফলের দোকানে গিয়ে তাদের সড়ককে দখল না করতে ও ফুটপাতকে আবর্জনামুক্ত রাখতে আহ্বান জানান। এ উদ্যোগের অংশ হিসেবে স্টেশনের সামনের সড়কে স্থাপন করা হয়েছে বেশ কিছু ফুলের টব, রোড ডিভাইডার ঘিরে লাগানো হয়েছে নানা রকম ফুল গাছ।
কার্যক্রম উদ্বোধন শেষে মেয়র বলেন, ‘চট্টগ্রাম হবে গ্রিন ও ক্লিন সিটি। তারই অংশ হিসেবে নগরে এমন সৌন্দর্য বর্ধন প্রকল্প হাতে নেয়া হচ্ছে। যার ফলে নগরের এ ব্যস্ত সড়কে যানজট কমে আসবে। কমবে পথচারীদের দুর্ভোগ। কারণ দীর্ঘদিন ধরে এ ফুটপাত ও সড়ক দখল করে ফলের আড়ত ও ভাসমান হকারদের দৌরাত্ম্য দেখিয়েছে। এখন থেকে আর তা করার সুযোগ নেই। কারণ এ সৌন্দর্য বর্ধন কার্যক্রম চালু হওয়ায় এখানে আর ফল রাখার বা হকার দাঁড়ানোর মতো অবস্থা থাকবে না।’
তিনি আরও জানান, নিউমার্কেট ও স্টেশন এলাকায় পর্যায়ক্রমে অন্য সড়ক ও ফুটপাত দখল মুক্ত করবে সিটি করপোরেশন। পাশাপাশি নগরে উন্মুক্ত ডাস্টবিন ও আবর্জনার ভাগাড় সরাতে নতুন স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে জানান মেয়র।
নগরের বিভিন্ন স্থানে আবর্জনা দেখা যায় এমন ১২ টি স্থানে শিগগিরই এস টি এস বা সেকন্ডারি ট্রান্সফার স্টেশন স্থাপন করার ঘোষণাও দেন মেয়র।