বিজিবির পক্ষে মহেশপুর ৫৮ বিজিবি ব্যাটালিয়নের সহকারী পরিচালক মুন্সী ইমদাদুর রহমান নিহত শহিদের মরদেহ গ্রহণ করেন।
আরও পড়ুন:
জীবননগর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রিপন কুমার দাস জানান, নিহত শহিদের লাশ ৭ দিন পরে ফেরত দিলো বিএসএফ। এসময় পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাসহ নিহতের পরিবারের স্বজনরা উপস্থিত ছিলেন। সর্বশেষ মরদেহটি শহিদের বাবা নস্কার আলীসহ পরিবারের লোকজনের কাছে বুঝিয়ে দেয়া হয়।
উল্লেখ্য, গত ২৯ নভেম্বর জীবননগরে গয়েশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত হন শহিদুল। তিনি উপজেলার গয়েশপুর গ্রামের নস্কর আলীর ছেলে। এসময় শহিদুলের ৫ সঙ্গী পালিয়ে আসতে সক্ষম হলেও বিএসএফের গুলিতে সে আহত হয়। আহত শহিদুলকে চিকিৎসার জন্য কৃষ্ণগঞ্জের গ্রামীণ হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাতে তার মৃত্যু হয়।





