প্রতিরক্ষামন্ত্রী জোন হিলি এই ঘোষণা দিয়ে জানান, অভ্যন্তরীণভাবে সাত হাজার দূরপাল্লার অস্ত্র তৈরি হবে এই কারখানাগুলোতে। তৈরি হবে ড্রোন আর মিসাইলও।
২০৩৪ সালের মধ্যে প্রতিরক্ষা খাতে দেশটি বিনিয়োগ বাড়াবে মোট জিডিপি প্রবৃদ্ধির তিন শতাংশ। হিলি জানান, ইউক্রেনে রাশিয়ার অবৈধ সেনা অভিযানের কারণে ইউরোপের সামরিক সক্ষমতা বাড়ানো জরুরি হয়ে পড়েছে।
ইউক্রেনে রুশ সেনা অভিযানের পর থেকেই দেশটির পাশে সামরিক সহায়তা নিয়ে দাঁড়িয়েছে ব্রিটেন। শুধু ব্রিটেন নয়, সামরিক খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে উঠে পড়ে লেগেছে ন্যাটো সদস্যভুক্ত দেশগুলো।
আশঙ্কা রয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প যেকোনো সময় সরে যাবে ইউক্রেনের পাশ থেকে।