শুনানিতে সরকারের পক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার অনিক আর হক। নগদের পক্ষে অংশ নিয়েছিলেন ব্যারিস্টার মুহাম্মদ জমিরউদ্দিন সরকার, অ্যাডভোকেট জায়নুল আবেদিন, ব্যারিস্টার মুস্তাফিজুর রহমান খান, ব্যারিস্টার নওশাদ জমির, কায়সার কামাল, অ্যাডভোকেট জিয়াউর রহমান ও অ্যাডভোকেট মো. জামিলুর রহমান।
চেম্বার জজ মো. রেজাউল হকের রায়ে বলা হয়েছে, নগদে প্রশাসক নিয়োগের বৈধতা নিয়ে শুনানি না হওয়া পর্যন্ত এ প্রক্রিয়া অবৈধ। আগামী ২৬ অক্টোবর প্রশাসক নিয়োগের বৈধতা বিষয়ক শুনানির দিন নির্ধারণ করা হয়েছে।
রায়ে আরও বলা হয়েছে, বিডা ও বাংলাদেশ ব্যাংক যে কৌশলগত অংশীদার খুঁজে নগদ বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে, তা আদালতের স্থগিতাদেশে এখন কার্যকর নয়।
নগদের আইনজীবী ব্যারিস্টার মুহাম্মদ নওশাদ জমির জানিয়েছেন, প্রতিষ্ঠানের মালিকানা এবং পরিচালনার জটিলতা শেষ না হওয়া অবস্থায় অবৈধ দখলদার সংস্থা কীভাবে বিক্রির চেষ্টা করতে পারে। আদালত আমাদের আর্জি শুনে এই অবৈধ প্রক্রিয়াকে স্থগিত করেছেন।
এর আগে, ৩১ আগস্ট বিডা সংবাদপত্রে নগদের কৌশলগত অংশীদার খুঁজে নেয়ার বিজ্ঞাপন প্রকাশ করেছিল। এছাড়া, ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে বিডা কার্যালয়ে আবেদন জমা দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়। নগদের সিইও মো. সাফায়েত আলম আদালতের দ্বারস্থ হলে চেম্বার জজ আজ এ রায়ে সব প্রক্রিয়া স্থগিত করেন।





