পুরানো পেঁয়াজ কিনতে গুণতে হচ্ছে ১২০–১৩০ টাকায়। বিক্রেতারা বলছেন, পাইকারিতে বেশি দামে পেঁয়াজ কেনায় বাড়তি দামে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন তারা।
বিক্রেতারা জানান, জাল সবকিছুর দাম ঠিক আছে। তবে পেঁয়াজের দাম কমছে না। দেশি পেঁয়াজ সিন্ডিকেট করে রেখে দেয়া হয় অনেক সময়।
একই চিত্র সিলেটের বাজারেও। বাজারে সরবরাহ ঘাটতি না থাকলেও দেশি পেঁয়াজ বিক্রি করা হচ্ছে ১৩০ টাকা কেজি দরে। আর ভারতীয় পেঁয়াজ পাওয়া যাচ্ছে ১১০ টাকা থেকে ১২০ টাকায়।
আরও পড়ুন:
তবে, আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে চিনি, আটা, ময়দাসহ বিভিন্ন পণ্যে। ক্রেতারা বলছেন, বাজার মনিটরিংয়ের অভাবে বাজারে নেই দামের কোনো নিয়ন্ত্রণ।
ক্রেতাদের একজন বলেন, ‘প্রতিদিনের নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসগুলো মনে হচ্ছে একটু বেশি দামে বিক্রি করা হচ্ছে। দাম দিন দিন বাড়ছে। এখন সরকার যদি কোনো পদক্ষেপ না নেয় তাহলে ক্রেতারা ঝামেলায় পড়বে।’
এছাড়া, সরবরাহ কম থাকায় সপ্তাহ ব্যবধানে মানিকগঞ্জের বাজারে কেজিতে ১০ টাকা বেড়েছে বয়লার মুরগির দাম।





