খালেদা জিয়া বলেন, ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সব শহীদদের সম্মান ও পরিবারের পুনর্বাসন নিশ্চিত করতে হবে। জুলাই শহীদের শ্রদ্ধা ও আহতদের প্রতি সমবেদনা রইলো। তাদের ত্যাগ জাতি চিরদিন মনে রাখবে।’
তিনি বলেন, ‘খুনের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে একদলীয় শাসন কায়েম করতে চেয়েছিল আওয়ামী লীগ।’
বিএনপির চেয়ারপারসন বলেন, ‘দ্রুত বিচারের ব্যবস্থা ও রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির ব্যবস্থা করতে হবে। যে নতুন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ফেরার সুযোগ হয়েছে তা দ্রুত সম্পন্ন করতে হবে।’ এছাড়া কর্মপরিবেশ ও জননিরাপত্তা নিশ্চিত করার কথা জানান খালেদা জিয়া।
তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে হবে। বীরদের রক্তস্রোত বৃথা না যায়, সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
এর আগে ভার্চুয়ালি ‘জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা’ অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, সভাপতিত্ব করেন জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান শোক ও বর্ষপূর্তি পালন কমিটির আহ্বায়ক রুহুল কবির রিজভী।