তিনি জানান, ডেঙ্গুর ধরনে পরিবর্তন আসায় এখন রোগীদের বিশেষ পরিচর্যায় রাখার প্রয়োজন বেশি পড়ছে। এ পরিস্থিতিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সহায়তায় ৮টি পোর্টেবল আলট্রাসনোগ্রাম, ২১টি বেডসাইড হেমাটোক্রিট মেশিন এবং ১ হাজার ৬০০টি অন্যান্য চিকিৎসা সরঞ্জাম গ্রহণ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
তিনি আরও বলেন, এসব যন্ত্রপাতি ডেঙ্গু চিকিৎসায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। বরগুনায় ডেঙ্গু সংক্রমণের হার কিছুটা বাড়লেও বর্তমানে তা নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।