এর আগে আজ সকাল ৯ টার দিকে জারিফ নামে ১৪ বছর বয়সী আরও এক শিশুর মৃত্যু হয়।
এদিকে শুক্রবার (২৫ জুলাই) ২ শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়। তাদের দু’জনের মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের পরিচালক।
এর মধ্যে দুপুর ১টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মাকিন নামে এক শিশু মারা যায়।
আরও পড়ুন:
মাকিনের শ্বাসনালীসহ শরীরের ৭০ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এছাড়া একইদিন সকালে জীবনমৃত্যুর লড়াইকে হার মানিয়ে বিদায় নেয় ১০ বছরের শিশু আয়মান।
বার্ন ইনস্টিটিউটে ভেন্টিলেশনে থাকা চারজনের মধ্যে দু’জনের অবস্থা বর্তমানে কিছুটা স্বাভাবিক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক। তারা নিজেরাই শ্বাস নিতে পারছেন বলে জানা গেছে।
এছাড়া আরও কয়েকজন শিশুকে আজকে কেবিনে হস্তান্তরের সম্ভাবনা রয়েছে বলেও জানানো হয়।