তবে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন থেকে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। প্রস্তুত রাখা হয়েছে পর্যাপ্ত ত্রাণ ও আশ্রয়কেন্দ্র।
এদিকে বন্যা পরিস্থিতি সামাল দিতে কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৬টি জলকপাট ৩ ফুট খুলে দেয়া হয়েছে।প্রয়োজনে এটি বাড়ানোর কথাও জানিয়েছেন বাঁধ কর্তৃপক্ষ।
আরও পড়ুন:
তবে কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৬টি জলকপাট তিন ফুট খুলে দেয়ায় তীব্র স্রোতের কারণে রাঙামাটি-বান্দরবান সড়কের চন্দ্রঘোনাতে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে সকাল ৬টা থেকে। তবে বিকল্প সড়কে চলছে যানবাহন।
রাঙামাটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সবুজ চাকমা জানিয়েছেন, কাপ্তাই বাঁধের ১৬টি জলকপাট খুলে দেয়ায় কর্ণফুলী নদীতে স্রোতের তীব্রতা বেড়েছে। নিরাপত্তার জন্য ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। স্রোত কমলে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হবে। তবে বিকল্প সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।