প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, আগের সরকারের আমলে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, গুম ও নির্বিচারে আটকের মতো ঘটনার বিশ্বাসযোগ্য খবর পাওয়া গেছে। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে খর্ব করা হয় মত প্রকাশ ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা।
মিডিয়ার ওপর আরোপ করা হয় সেন্সরশিপ। যদিও অভিযুক্ত ক্ষমতাসীন দলের কর্মী কিংবা নিরাপত্তাবাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে হাতেগোনা কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করে আওয়ামী লীগ সরকার।
শেখ হাসিনা পালিয়ে যাবার পর সাবেক সরকারের সদস্যদের মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রেপ্তার করে অন্তর্বর্তী সরকার।
প্রতিবেদনে বলা হয়, জুলাই আন্দোলনে ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিশ্বাসযোগ্য খবর পাওয়া গেছে।
জাতিসংঘের সহায়তায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অপরাধীদের বিচার নিশ্চিতে কাজ করছে অন্তর্বর্তী সরকার।