এরইমধ্যে শিক্ষকদের ১০ সদস্যবিশিষ্ট প্রতিনিধির সঙ্গে বৈঠকে বসেছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। আন্দোলনের ফলে রাজধানীর তোপখানা রোডের উভয় দিকে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।
শিক্ষকরা বলেন, এ বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচির ২২তম দিনে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে উৎসব ভাতা ২৫ শতাংশ বৃদ্ধি এবং বাজেটে বাড়ি ভাড়া, চিকিৎসা ভাতা ও শ্রান্তি বিনোদন ভাতা কার্যকরের ঘোষণা দেওয়া হয়। বাজেটে বরাদ্দ থাকলেও এখনও প্রজ্ঞাপন জারি হয়নি।
আজ বিকেল ৪ টার মধ্যে দাবি মেনে নিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি না করলে কঠোর আন্দোলন ও অবস্থান কর্মসূচির ঘোষণা দেন তারা। অন্যদিকে সকাল থেকে সচিবালয়ের মোড় থেকে কদম ফোয়ারা পর্যন্ত শিক্ষকরা অবস্থান নেয়ায় প্রেসক্লাবের সামনের সড়ক বন্ধ থাকায় চতুর্দিকে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে করে যানবাহনগুলোকে বিকল্প পথে ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রেসক্লাবসহ আশপাশের এলাকা জুড়েও বহাল রয়েছে বিপুল সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। উল্লেখ্য ২০১৮ সালের আন্দোলনের পর বিগত সরকার ৫% বার্ষিক প্রবৃদ্ধি ও ২০% বৈশাখী ভাতা চালু করেছিল এবং জাতীয়করণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। কিন্তু তা বাস্তবায়িত হয়নি।
এদিকে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে আলোচনায় শিক্ষা উপদেষ্টা বৈষম্য নিরসনের আশ্বাস দিয়েছিলেন। এ বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচির ২২তম দিনে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে উৎসব ভাতা ২৫ শতাংশ বৃদ্ধি এবং বাজেটে বাড়ি ভাড়া, চিকিৎসা ভাতা ও শ্রান্তি বিনোদন ভাতা কার্যকরের ঘোষণা দেওয়া হয়। বাজেটে বরাদ্দ থাকলেও এখনও প্রজ্ঞাপন জারি হয়নি।