উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, ‘জাতিসংঘের পতাকাবাহী সামুদ্রিক মৎস্যসম্পদ ও ইকোসিস্টেম গবেষণায় ব্যবহৃত এ জাহাজটি এর আগেও বঙ্গোপসাগরে গবেষণা চালিয়েছে।’
নতুন এ জরিপ বাংলাদেশের সামুদ্রিক সম্পদ ব্যবস্থাপনার ইতিহাসে একটি মাইলফলক উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এই জরিপ থেকে প্রাপ্ত বৈজ্ঞানিক তথ্য বাংলাদেশের মৎস্যসম্পদ সংরক্ষণ, টেকসই আহরণ, জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে অভিযোজন এবং সামুদ্রিক পরিবেশ রক্ষায় জাতীয় নীতি প্রণয়নে সরাসরি সহায়ক হবে।’
আরও পড়ুন:
তিনি আরও বলেন, ‘সমুদ্রের বিভিন্ন অংশের গভীরতা ও পরিবেশ অনুযায়ী আবাসস্থলের মানচিত্র তৈরি করা হবে গবেষণাকালে, যা প্রজাতি সংরক্ষণ ও মৎস্য ব্যবস্থাপনায় সহায়ক হবে।’
এর ফলে গভীর সমুদ্রের সম্ভাবনা উন্মোচিত হবে, টেকসই মৎস্য আহরণের পথ সুগম হবে এবং সামুদ্রিক পরিবেশ রক্ষায় বৈজ্ঞানিক তথ্য ভান্ডার সমৃদ্ধ হবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন মৎস্য উপদেষ্টা।