এসময় তিনি বলেন, ‘চাল আমদানির বিষয়ে যারা আবেদন দিয়েছিল, সেগুলো একটা কমিটি বাছাই করে অনুমতি দিয়েছে। আরও কেউ যদি চায় তাহলে আবেদন করতে পারবেন। এরইমধ্যে চাল আসা শুরু হয়ে গেছে। বাজার যাতে স্থিতিশীল থাকে সেই কারণে চাল আমদানির অনুমতি দেয়া হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘সরকার বাজার স্থিতিশীল রাখতে ৩ ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে ১৫ আগস্টের পর থেকে বাজার থেকে ধান-চাল কেনা বন্ধ করেছি। পাশাপাশি খাদ্য বান্ধব কর্মসূচীর চাল ছাড়া শুরু করেছি। এছাড়া চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছি। এতে করে বাজারের চালের ওপর প্রভাব কমবে। বছরের ৬ মাস ধরে সারাদেশের ৫৫ লাখ মানুষ ১৫ টাকা কেজি দরে ৩০ কেজি করে চাল কিনতে পারবেন খাদ্য বান্ধব কর্মসূচির মাধ্যমে।’
আরও পড়ুন:
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘চাল শুধু মানুষই খায় না, গরু-ছাগলও খায়। গরু-ছাগল-হাঁস-মুরগি পালতে গেলে চাল খাওয়াতে হয়। চালের বহুবিধ ব্যবহার হয়। সুতরাং চালের চাহিদা না থাকলে আমরা আমদানির অনুমতি দিতাম না। আর যারা আমদানি করছেন তারা মুনাফা করতে পারবেন বলেই আমদানি করছেন।’
সভায় রংপুর বিভাগীয় কমিশনার মো. শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল হাছানাত হুমায়ুন কবীর।