জানা যায়, যে স্থানে শহিদদের দাফন করা হয়েছে সেই জায়গা সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে বিশেষভাবে মার্বেল পাথর ও টাইলস দিয়ে ঘিরে দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন:
সিআইডির অতিরিক্ত আইজিপি (প্রধান) মো. সিবগত উল্লাহ বলেন, ‘আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুসরণ করে বুদ্ধিজীবী কবরস্থান থেকে ফরেনসিকের জন্য মরদেহ তোলা হচ্ছে। মরদেহ শনাক্তের জন্য আবেদন করেছেন ১০ জন। তবে প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে এখানে শহিদের সংখ্যা ১১৪ জনের বেশি। জুলাই অভ্যুত্থানে শহিদদের পরিচয় শনাক্ত হলে পরিবার চাইলে মরদেহ তাদের হাতে তুলে দেয়া হবে।’
সিআইডির গণমাধ্যম শাখার বিশেষ পুলিশ সুপার জসীম উদ্দিন খান বলেন, ‘মরদেহ উত্তোলনের জন্য আমরা অনেক দিন ধরেই প্রস্তুতি নিচ্ছি। এজন্য আমাদের ক্রাইম সিন ইউনিট মাঝেমধ্যেই সেখানে গেছে।’
এর আগে, গত ৪ আগস্ট মোহাম্মদপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মাহিদুল ইসলামের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান ১১৪টি মরদেহ উত্তোলনের নির্দেশ দেন। আদালতের আদেশ অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানে নিহত অজ্ঞাত ব্যক্তিদের পরিচয় শনাক্তের জন্যই এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। গত বছর বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় নিহত ১১৪ জন শহিদকে অজ্ঞাত পরিচয়ে মোহাম্মদপুরের রায়েরবাজার কবরস্থানে দাফন করা হয়।





