আজ (সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর) পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায় মাঠ পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তাদের এ নির্দেশ দেন তিনি।
আইজিপি বলেন, ‘নির্বাচন-সংক্রান্ত কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হলে তাৎক্ষণিকভাবে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘প্রাক-নির্বাচনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশের দৃশ্যমান উপস্থিতি বাড়াতে হবে। পুলিশের টহল ছাড়াও চেকপোস্টের মাধ্যমে তল্লাশি জোরদার করতে হবে।’
আইজিপি দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে বলেন, পুলিশের আইনি কাজে কেউ কোনো ধরনের বাধা সৃষ্টি করলে তাকে গ্রেপ্তার করে আদালতে প্রেরণ করতে হবে।
বাহারুল আলম থানা থেকে লুণ্ঠিত অস্ত্র উদ্ধার তৎপরতা বাড়াতে মাঠ পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন। তিনি লুণ্ঠিত অস্ত্র উদ্ধারে সরকার ঘোষিত পুরস্কার সম্পর্কে ব্যাপক প্রচারের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
সকল মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার, রেঞ্জ ডিআইজি ও জেলা পুলিশ সুপারগণ ভার্চুয়ালি সভায় যুক্ত ছিলেন। পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স প্রান্তে ছিলেন অতিরিক্ত আইজি (অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) এ কে এম আওলাদ হোসেন, অতিরিক্ত আইজি (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) খোন্দকার রফিকুল ইসলাম, ডিআইজি (অপারেশনস) মো. রেজাউল করিম, ডিআইজি (কনফিডেন্সিয়াল) মো. কামরুল আহসান প্রমুখ।
সভায় নভেম্বর মাসের সার্বিক অপরাধ পরিস্থিতি, সাজাপ্রাপ্ত, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা, মামলা তদন্ত ও বিচারের ফল, সাজার হার এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় পর্যালোচনা করা হয়।





