জালাল উদ্দিন আহমেদ আরও বলেন, ‘কোনো প্রশাসনিক কর্মকর্তা যদি মানবাধিকার কমিশনের কার্যক্রমে সহায়তা করে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আন্দোলন চালানো হবে।’ তিনি একাধিক চাঁদাবাজি ও দখলবাজির অভিযোগ তুলে দ্রুত সরকারের পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি করেন। তার ভাষ্য, ‘বাংলাদেশে মানবাধিকার কমিশনের অফিস দেখতে চায় না দেশের মানুষ।’
অন্যদিকে, ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনূস আহমেদ বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের কার্যালয় খোলা নিয়ে সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে এমন পরিস্থিতি হয়নি যে মানবাধিকার কমিশনের অফিস খোলা প্রয়োজন।’ তিনি বলেন, ‘যেখানে যেখানে আওয়ামী লীগ আছে, তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে।’
মাওলানা ইউনূস আহমেদ বিক্ষোভে আরও বলেন, ‘গণঅভ্যুত্থানে শহিদ পরিবারের পুনর্বাসন প্রয়োজন এবং দেশে বেড়ে চলা দেখে হত্যা ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে।’ তিনি অভিযুক্তদের কঠোর আইনি পদক্ষেপের দাবি করেন।