আজ (রোববার, ৩ আগস্ট) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেয়া এক পোস্টে তিনি লেখেন, ২০২৪ সালের ১ আগস্ট, জুলাই আন্দোলনে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে আওয়ামী লীগ ছাত্রশিবিরকে নিষিদ্ধ করেছিল। অথচ মাত্র পাঁচ দিনের ব্যবধানে তারাই দেশ ছেড়ে পালিয়েছে এবং জনতার আদালতে নিজেরাই নিষিদ্ধ হয়ে গেছে।

তিনি বলেন, ‘অতীত থেকে শিক্ষা নেয়া জরুরি। এটি বেশ কার্যকর। তাই ভবিষ্যতে কেউ যদি নিজের খুঁড়া গর্তে নিজেই পতিত হয়, তার দায় ছাত্রশিবির নেবে না। আসুন, ছাত্রসমাজ গঠনে পরিশুদ্ধ ছাত্ররাজনীতি করি। না পারলে চুপ থাকাই ভালো, অথবা রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়ানো উচিত।’
শিবির সভাপতির ভাষায়, ‘উল্লেখ্য, ছাত্রশিবির কাউকে শত্রুর সমতুল্য মনে করে না। হাসবুনাল্লাহ।’